বুধবার (১৪ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে বিশ্বব্যাংক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, স্থলবন্দরের গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে করোনা সময়ে পাশের দেশ ভারত থেকে ভ্যাকসিন আনার সময় এটি ভালোভাবে টের পাওয়া গেছে।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য স্থলবন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে। বিশেষ করে অবকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থলবন্দরকে অটোমেশনের আওতায় আনা হবে। এসব ব্যাপারে যত ধরনের সাহায্য দরকার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় তা করবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ভারত স্থলবন্দর উন্নয়নের কাজ শুরু করেছে। তাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদেরও এখন থেকে শুরু করতে হবে। স্থলবন্দরগুলোতে আধুনিকায়নের পাশাপাশি রেলপথ সংযোজনেরও চিন্তাভাবনা আছে।
এর বাইরে স্থলবন্দরের সৌর প্যানেল ও আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাংকের একটি প্রজেক্টের প্রথম ধাপ উদ্বোধন করা হয়েছে যেখান থেকে বাংলাদেশ ৭৫৩ মিলিয়ন ডলার ঋণ পাবে। মূলত বাণিজ্য সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে এ ঋণের অর্থ ব্যবহার করা হবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী খালিদ।